অভিবাসন ইমিগ্রেশন আইন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ

19২4 সালের ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট , বা জাতীয় উপায়ে আইন এবং এশিয়ান এক্সজাজশন অ্যাক্ট (পাব। এল। 68-139, 43 স্টেট 153, ২6 শে মে, 19২4 প্রণয়ন) সহ জনসন–রিড অ্যাক্ট , মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আইন অন্যান্য অ-সাদা অভিবাসীদের উপর নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার (কিন্তু অত্যাবশ্যক অনাকাঙ্ক্ষিত) নিষেধাজ্ঞা বহন করার জন্য অর্থায়ন এবং একটি প্রয়োগ করার প্রক্রিয়া প্রদানের ক্ষেত্রে কিছু দেশ থেকে অভিবাসীদের সংখ্যা নির্ধারণ করে কোটা নির্ধারণ করে। আইনটি মূলত দক্ষিন ইউরোপীয়দের ইমিগ্রেশন হ্রাসের লক্ষ্য ছিল, বিশেষত ইতালীয়রা; রোমান ক্যাথলিক বড়গুলি, পূর্ব ইউরোপীয়, আরব এবং ইহুদীদের সাথে দেশগুলি কালো আফ্রিকান অভিবাসী (যাদেরকে নিষেধাজ্ঞা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল) বাদ দিয়ে অন্য অ-সাদা ব্যক্তিদের অভিবাসনের জন্য দীর্ঘমেয়াদি নিষেধাজ্ঞা অনুমোদন করেছে। এভাবে আইন অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সব এশিয়াকে নিষিদ্ধ করা হয় আমেরিকাতে। পরবর্তী আদালতের রায়গুলি নির্ধারণ করবে যে ভারতীয়রা সাদা ছিল না এবং অভিবাসনে যায়নি।
প্রচলিত বিশ্বাসের বিপরীতে, ল্যাটিন আমেরিকানরা আইনের অধীনে অভিবাসী থেকে নিষিদ্ধ বা সীমিত ছিল না। বেশিরভাগ রাজ্যে এবং ফেডারেল আইন অনুযায়ী, মিশ্র সাদা ও নেটিভ আমেরিকান বংশোদ্ভূত ব্যক্তিদের সাদা মনে করা হয়; এই নীতিটি ল্যাটিন আমেরিকানদেরকে “সাদা ব্যক্তি” হিসাবে অভিবাসনের অনুমতি দেওয়ার জন্য অ্যাক্টের অধীনে ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। উপরন্তু, পূর্ব ও দক্ষিণ ইউরোপের মতো নয়, লাতিন আমেরিকার অভিবাসীদের উপর কোন জাতীয়তা ভিত্তিক কোটা স্থাপন করা হয়নি। এইভাবে, আইন সীমাহীন ল্যাটিন আমেরিকান অভিবাসন অনুমোদন, ঠিক যেমন সীমাহীন উত্তর পশ্চিম ইউরোপীয় অভিবাসন অনুমোদন। অদ্ভুতভাবে, 194২ সালের আইনের 194২ সালের অভিবাসন আইনটি পরিবর্তিত হলেও জাতিগত অগ্রাধিকার এবং জাতীয় কোটা বিলোপ করলে ল্যাটিন আমেরিকা অভিবাসনের উপর অধিকতর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে।
মার্কিন হিস্পানিক অফ স্টেটের অফিস ডিপার্টমেন্ট অফ অ্যাক্টের উদ্দেশ্য ছিল “আমেরিকান একাত্মতার আদর্শ সংরক্ষণ”। তবে আইনটি আমেরিকান জাতিগত সমগোষ্ঠী সংরক্ষণের লক্ষ্যে, এটি আমেরিকার অন্যান্য দেশের অভিবাসন, লাতিন আমেরিকা সহ, কোন সীমা নির্ধারণ করেনি। কংগ্রেসনাল বিরোধী ছিল সংক্ষিপ্ত। কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক ম্য Ngai মতে, 19২4 সালের আইনটি একটি নির্দিষ্ট সময়ের অবসান যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূলত খোলা সীমানা ছিল।
আইনের একটি মূল উপাদান প্রয়োগকারীর জন্য তার বিধান ছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নন-ওয়াইট অভিবাসনের দীর্ঘস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রচলিত পদ্ধতিতে খুব কমই প্রয়োগ করা হতো। এই আইনটি অ-সাদা অভিবাসীদের জন্য দেশান্তরিত আদালতের তহবিল এবং আইনী নির্দেশনা প্রদান করে এবং পূর্ব ও দক্ষিণ ইউরোপীয় অভিবাসীদের যারা তাদের জাতীয় কোটায় অতিক্রম করেছে। উত্তর আফ্রিকান, আরবীয়, ফার্সি এবং পূর্ব ভারতীয় অভিবাসীদের নির্বাসন থেকে কখনও কখনও আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল যে এই ব্যক্তিরা “সাদা” ছিল। প্রাথমিকভাবে এই অভিবাসীদের বিতাড়িত করা হয়েছিল, কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরের যুগে, পতিতাবৃত্তিতে জিনোফোবিয়া সহ, এই সকল গোষ্ঠীগুলি আমেরিকার আইন অনুযায়ী সাদা হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্র 19২4 সালে ইমিগ্রেশন ইমিগ্রেশন আইন প্রণয়ন করে। জাপান 1907 জাপান-মার্কিন চুক্তির আভ্যন্তরীণ ব্যক্তিকে স্বেচ্ছায় মার্কিন অভিবাসনের বিরুদ্ধে সীমাবদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি দেয়, তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এই চুক্তির কার্যকারিতা সম্পর্কে ক্যালিফোর্নিয়ার বিরোধী জাপানী আন্দোলনকে তীব্রতর করেছে (বিরোধী জাপানী ভূমি আইন )। 19২২ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট জাপানী নাগরিকত্বের অধিকারকে অস্বীকার করে, ইমিগ্রেশন ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট 19২4 প্রণয়ন করে এবং নিষিদ্ধ জাপানী অভিবাসীদের সম্পূর্ণরূপে একত্রিত করে। এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর 1965 সালে বিলুপ্ত করা হয়েছিল।