শিক্ষার আলো ডেস্ক
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ১ম সমাবর্তন-২০২০ উপলক্ষে ‘ডিনস অ্যাওয়ার্ড’ এর জন্য স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মিলিয়ে ৫১ জন শিক্ষার্থীকে মনোনীত করা হয়েছে।
এদের মধ্যে স্নাতক ২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত থেকে ১৮ জন ও স্নাতকোত্তর ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত থেকে ৩৩ জন শিক্ষার্থীকে মনোনীত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয় ‘ডিনস অ্যাওয়ার্ড’ কমিটির আহ্বায়ক এবং ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ মোকসাদুর রহমান।
‘ডিনস অ্যাওয়ার্ড’ মনোনীত স্নাতকের ১৮ জন শিক্ষার্থী হলেন- গণিত বিভাগের হুমাইরা দিল আফরোজ ও ফারহানা ইয়াসমিন, পরিসংখ্যান বিভাগের উম্মুল খায়ের সুমি ও সোনিয়া আকতার, অর্থনীতি বিভাগের মিস নয়ন তারা ও স্বর্ণা মজুমদার, ব্যবস্থাপনা বিভাগের সংগীতা বসক, মো. রফিকুল ইসলাম, ও শাকিলা ফেরদৌস, একাউন্টিং বিভাগের অরূপা সরকার ও রাবেয়া জামান, মার্কেটিং বিভাগের নাসরিন আকতার ঝুমুর ও তানজীনা ইয়াসমিন, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের রিপা আকতার, সিএসই বিভাগের নয়ন বণিক, আইসিটি বিভাগের আমেনা বেগম, মো. কামরুল হাসান এবং পিন্টু চন্দ্র পাল।
স্নাতকোত্তর থেকে মনোনীত ৩৩ জন শিক্ষার্থী হলেন- গণিত বিভাগের সামিয়া তাহের, খাদিজা বেগম, পারভীন আকতার ও হুমায়রা দিল আফরোজ এবং মাহিনুর আকতার, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের সানজিদা হক ও অন্তরা তাজরীন তৃণা, পরিসংখ্যান বিভাগের কনকন আচার্য, রসায়ন বিভাগের শারমিন আকতার রূপা ও মো. আলাউদ্দিন হোসাইন, অর্থনীতি বিভাগের মো. মাসুদ রানা, মো. সাইফুল ইসলাম ও স্বর্ণা মজুমদার এবং সায়েদা সুরাইয়া সুলতানা, নৃবিজ্ঞান বিভাগের ইসরাত জাহান লিপা, ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের মো. জাহিদ হাসান, সঙ্গীতা বসাক, মো. রফিকুল ইসলাম ও শাকিলা ফেরদৌস, একাউন্টিং বিভাগের ফাহামিদা হোসাইন, তৃণা সাহা, ফাহিমুল কাদের সিদ্দিকী ও মো. কাউসার খান, মার্কেটিং বিভাগের মো. আওলাদ হোসাইন, নাসরিন আকতার ঝুমুর, খালেদা আকতার, জাহিদুল ইসলাম পাটোয়ারী ও তানজীনা ইয়াসমিন। সিএসই বিভাগের মেশকাত জাহান ও তাপসী গোস্বামী, এবং আইসিটি বিভাগের আমেনা বেগম, নাবিলা মেহজাবিন ও মোহাম্মদ কামরুল হাসান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, এই অ্যাওয়ার্ড সমাবর্তনের সময় দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সমাবর্তনের প্রোগ্রাম সংক্ষিপ্ত করায় তখন দেওয়া সম্ভব হয়নি। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় এখন দেওয়া হবে। এই অ্যাওয়ার্ড চলমান থাকবে এবং প্রতি বছর সমাবর্তনের সময় শিক্ষার্থীদের এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে।
আগামী ২ জানুয়ারি এই সম্মাননা (ক্রেস্ট ও সনদপত্র) তাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
Discussion about this post