শিক্ষার আলো ডেস্ক
উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে এনসিটিবির ওয়েবসাইটে www.nctb.gov.bd-এ ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক (বাংলা ও ইরেজি ভার্সন), ইবতেদায়ি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পাঁচটি ভাষা, মাধ্যমিক (বাংলা ও ইরেজি ভার্সন), দাখিল, দাখিল (ভোকেশনাল) ও কারিগরি স্তরের সকল পাঠ্যপুস্তকের (মোট ৬৪৭টি) অনলাইন সংস্করণ পাওয়া যাচ্ছে।
এদিকে পাঠ্যপুস্তকের মুদ্রণ ও সরবরাহের সর্বশেষ অগ্রগতির বিষয় এনসিটিবি জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরের শতভাগ পাঠ্যপুস্তক (মোট ১১,৭০,৪৬,৪৬১) মুদ্রণ শেষ করে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের দিনে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
ফলে নতুন বছরের শুরুতে ১ জানুয়ারি সব কোমলমতি শিক্ষার্থী নতুন পাঠ্যপুস্তক হাতে পেয়ে বইয়ের ঘ্রাণ নিতে পারবে।
এ ছাড়া মাধ্যমিক, দাখিল, দাখিল (ভোকেশনাল) ও কারিগরি স্তরের পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ ও সরবরাহের কাজ এখন শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) আশা করছে যে মাধ্যমিক স্তরের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থী বছরের শুরুর দিনে কয়েকটি মৌলিক বই হাতে পাবে। তবে সবগুলো বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীদের কাছে অল্প কয়েকদিনের মধ্যে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
ইতিমধ্যে এই স্তরের মোট পাঠ্যপুস্তকের (মোট ১৮,৩২,০৮,৬৯৩) ৭৮ দশমিক ৭২ শতাংশ মুদ্রণ এবং ৫৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ সরবরাহ শেষ হয়েছে।
পাঠ্যপুস্তকের সফটকপি ওয়েবসাইটে আপলোডকরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব রেহানা পারভীন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানা, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. মাহবুবুল হক পাটওয়ারী। এ সময় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন বছর প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষার্থীরা শতভাগ বই পাবে ১ জানুয়ারি, ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির প্রায় শতভাগ শিক্ষার্থী বই পাবে ১ জানুয়ারি এবং সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা যথাক্রমে ৭০% ও ৬০% বই ১ জানুয়ারিতে পাবে।














Discussion about this post