অনলাইন ডেস্ক
সমাস মনে রাখার শর্টকাট_টেকনিক-
#দ্বন্দ্ব_সমাস : এবং,ও,আর (৩টি অব্যয়) থাকলে দ্বন্দ্ব সমাস।
#অলুক_দ্বন্দ্ব :ব্যাসবাক্যে ে ও ো থাকলে অলুক দ্বন্দ্ব।
#দ্বিগু_সমাস : ব্যসবাক্যে “সমাহার” থাকলে দ্বিগু সমাস।
#নঞ_তৎপুষ : শুরুতে ন থাকলে নঞ তৎপুষ।
#উপপদ_তৎপুষ : শেষে ” যা” থাকলে উপপদ তৎপুরুষ সমাস।
#অলুক_তৎপুরুষ : পরিবর্তন না হলে অলুক তৎপুষ।
#কর্মধারায়_সমাস :ব্যসবাক্যের মাঝে “যে” থাকলে কর্মধারায় সমাস।
#মধ্যপদলোপী__কর্মধারায় : মাঝে বিভক্তি লোপ পেলে মধ্যপদলোপী কর্মধারায় সমাস।
#উপমান_কর্মধারায় : মাঝে “ন্যায়” থাকলে উপমান কর্মধারায় সমাস।
#উপমিত_কর্মধারায় : শেষে ন্যায়” থাকলে উপমিত কর্মধারায় সমাস।
#রুপক_কর্মধারায় : মাঝে “রুপ” থাকলে রুপক কর্মধারায়
#বহুব্রীহি_সমাস : শেষে “যার” থাকলে বহুব্রীহি সমাস।
#ব্যতিহার_বহুব্রীহি : হাতাহাতি, কানাকানি ইত্যাদি ব্যতিহার বহুব্রীহি।
#অব্যয়ীভাব_সমাস : পর্যন্ত, অভাব, সমীপে, অতিক্রম, গমন,সদৃশ ইত্যাদি অব্যয়ীভাব সমাস।
#প্রাদি_সামাস : প্র, পরা, প্রতি, অনু থাকলে প্রাদি সমাস।
#নিত্য_সমাস : “অন্য” দিয়ে সমাস হলে নিত্য সমাস।
টেকনিকে_সমাসঃ ছন্দে ছন্দে সমাস মনে রাখুন।
# সমাস প্রধানত ৬ প্রকার।
.
১) দ্বন্দ্ব সমাস।
২) দিগু সমাস।
৩) কর্মধারয় সমাস।
৪) বহুব্রীহি সমাস।
৫) অব্যয়ীভাব সমাস।
৬) তৎপুরুষ সমাস।
.
# ছন্দটি মুখস্থ রাখুন>>
ও-এবং-আর মিলে যদি হয় “দ্বন্দ্ব”,
সমাহারে “দ্বিগু” হলে নয় সেটা মন্দ।।
যে-যিনি-যেটি-যে টা- তিনি “কর্মধারায়”,
যে-যার শেষে থাকলে তারে “বহুব্রীহি” কয়।।
অব্যয়ের অর্থ প্রাধান্য পেলে “অব্যয়ী” মেলে,
বিভক্তি লোপ পেলে”তৎপুরুষ” তাকে বলে।।
২০০০ থেকে ২০১৭ সালে বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ
ব্যাসবাক্য সহ সমাস নির্নয় দেওয়া হলো। শেয়ার করে নিজের ওয়ালে রাখুনঃ
দ্বন্দ্ব সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
মরাবাঁচা —- মরা ও বাঁচা — দ্বন্দ্ব
দা — কুমড়া —- দা ও কুমড়া — দ্বন্দ্ব
সৈন্য সামন্ত —- সৈন্য ও সামন্ত — দ্বন্দ্ব
রক্তমাংস —- রক্ত ও মাংস — দ্বন্দ্ব
ভরণপোষণ —- ভোরণ ও পোষণকারী —দ্বন্দ্ব
জনমানব —- জন ও মানব — দ্বন্দ্ব
সাত সতের —- সাত ও সতের — দ্বন্দ্ব
দুধভাত —- দুধ ও ভাত — দ্বন্দ্ব
সাপে–নেউলে —- সাপে ও নেউলে — দ্বন্দ্ব
দম্পতি —- জায়া ও পতি — দ্বন্দ্ব
লেনদেন —- লেন ও দেন — দ্বন্দ্ব
হিতাহিত —- হিত ও অহিত — দ্বন্দ্ব
অত্যাচারঅবিচার —- অত্যাচার ও অবিচার —
দ্বন্দ্ব
অলুক দ্বন্দ্ব সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
হাতে পায়ে —- হাতে ও পায়ে — অলুক দ্বন্দ্ব
দুধেভাতে —– দুধে ও ভাতে — অলুক দ্বন্দ্ব
বনেবাদারে —- বনে ওবাদারে — অলুক দ্বন্দ্ব
জন্ম মৃত্যু —- জন্ম ও মৃত্যু — অলুক দ্বন্দ্ব
মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
সিংহাসন —সিংহ চিহ্নিত আসন — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
হাঁটুজল — হাঁটু পরিমান জল — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
পানাপুকুর — পানা ভরা পুকুর — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
বিরানব্বই — নব্বই অধিক দুই — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
শিক্ষামন্ত্রী — শিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী —
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
পলান্ন — পল মিশ্রিত অন্ন — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
মমতারস — মমতা মিশ্রিত রস — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
ধর্মঘট — ধর্ম রক্ষার্থে ঘট — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
আয়কর — আয়ের উপর কর — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
সন্ধ্যা প্রদীপ — সন্ধ্যা কাল জ্বালানো প্রদীপ
— মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
জয় পতাকা — জয় সূচক পতাকা — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
জ্যোৎস্নারাত — জ্যোৎস্না শোভিত রাত —
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
ডাকবাক্স — ডাক ফেলার বাক্স — মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
উপমান কর্মধারয় সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
কুসুমকোমল —- কুসুমের মতো কমল — উপমান
কর্মধারয়
বজ্রকন্ঠ —- বজ্রের ন্যায় কন্ঠ — উপমান কর্মধারয়
শশব্যস্ত —- শশকের ন্যায় ব্যস্ত — উপমান
কর্মধারয়
কচুকাটা —- কচুর মতো কাটা — উপমান কর্মধারয়
কাজলকালো —- কাজলের মতো কালো —
উপমান কর্মধারয়
তুষারশীতল —- তুষারের ন্যায় শীতল — উপমান
কর্মধারয়
পদ্ম আঁখি —- পদ্মের ন্যায় আঁখি — উপমান
কর্মধারয়
বাহুলতা —- বাহু লতার ন্যায় — উপমান কর্মধারয়
চাঁদমুখ —- চাঁদের ন্যায় মুখ — উপমান কর্মধারয়
রক্তকোমল —- রক্তের ন্যায় কোমল — উপমান
কর্মধারয়
উপমিত কর্মধারয় সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
ফুলকুমারী —- কুমারী ফুলের ন্যায় — উপমিত
কর্মধারয়
মনবিহঙ্গ —- মন বিহঙ্গের ন্যায় — উপমিত
কর্মধারয়
বাহুলতা —- বাহু লতার ন্যায় — উপমিত কর্মধারয়
মুখচন্দ্র —- মুখ চন্দ্রের ন্যায় — উপমিত কর্মধারয়
করপল্লব —- কর পল্লবের ন্যায় —। উপমিত
কর্মধারয়
চরণকমল —- চরণ কমলের ন্যায় — উপমিত কর্মধারয়
রূপক কর্মধারয় সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
মোহনিদ্রা —- মোহ রূপ নিদ্রা — রূপক কর্মধারয়
মনমাঝি —- মন রূপ মাঝি — রূপক কর্মধারয়
যৌবনসূর্য —- যৌবন রূপ সূর্য — রূপক কর্মধারয়
অলসতন্দ্রা —- অলস রূপ তন্দ্রা — রূপক কর্মধারয়
জীবন নদী —- জীবন রূপ নদী — রূপক কর্মধারয়
বিষাদসিন্ধু —- বিষাদ রূপ সিন্ধু — রূপক কর্মধারয়
দিলদরিয়া —- দিল রূপ দরিয়া — রূপক কর্মধারয়
জীবন প্রদীপ —- জীবন রূপ প্রদীপ — রূপক
কর্মধারয়
পরাণ পাখি —- পরাণ রূপ পাখি — রূপক কর্মধারয়
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
দুঃখপ্রাপ্ত —- দুঃখকে প্রাপ্ত — দ্বিতীয়া
তৎপুরুষ
মাছধরা —- মাছকে ধরা — দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
আমকুড়ানো —- আমকে কুড়ানো — দ্বিতীয়া
তৎপুরুষ
চিরসুখী —- চিরকাল ব্যাপী সুখি — দ্বিতীয়া
তৎপুরুষ
দেশভঙ্গ —- দেশকে ভঙ্গ — দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
নবীনবরণ —- নবীনকে বরণ — দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
বিস্ময়াপন্ন —- বিস্ময়কে আপন্ন — দ্বিতীয়া
তৎপুরুষ
পৃষ্ঠপ্রদর্শন —- পৃষ্ঠকে প্রদর্শন — দ্বিতীয়া
তৎপুরুষ
অতিথিসৎকার —- অতিথিকে সৎকার — দ্বিতীয়া
তৎপুরুষ
প্রাণবোধ —- প্রানকে বোধ — দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
রথচালন —- রথকে চালনী — দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
বাকবিতণ্ডা —- বাক দ্বারা বিতন্ডা — তৃতীয়া
তৎপুরুষ
ছায়াশীতল —- ছায়া দ্বারা শীতল — তৃতীয়া
তৎপুরুষ
মধুমাথা —- মধু দিয়ে মাখা — তৃতীয়া তৎপুরুষ
মেঘলুপ্ত —- মেঘ দ্বারা লুপ্ত — তৃতীয়া তৎপুরুষ
শ্রমলব্ধ —- শ্রম দ্বারা লব্ধ — তৃতীয়া তৎপুরুষ
জনাকীর্ণ —- জন দ্বারা আকীর্ণ — তৃতীয়া
তৎপুরুষ
মনগড়া —- মন দ্বারা গড়া — তৃতীয়া তৎপুরুষ
ঢেঁকিছাটা —- ঢেকি দ্বারা ছাটা — তৃতীয়া
তৎপুরুষ
জ্ঞানশূন্য —- জ্ঞান দ্বারা শূন্য — তৃতীয়া
তৎপুরুষ
পদদলিত —- পদ দ্বারা দলিল — তৃতীয়া তৎপুরুষ
অঙ্গুলিসংকেত —- অঙ্গুলি দ্বারা সংকেত —
তৃতীয়া তৎপুরুষ
ন্যায়সঙ্গত —- ন্যায় দ্বারা সঙ্গত — তৃতীয়া
তৎপুরুষ
জলসেচন —- জল দ্বারা সেচন — তৃতীয়া তৎপুরুষ
তমসাচ্ছন্ন —- তমসা দ্বারা আচ্ছন্ন — তৃতীয়া
তৎপুরুষ
যুক্তিসঙ্গত —- যুক্তি দ্বারা সঙ্গত — তৃতীয়া
তৎপুরুষ
শোকার্ত —- শোক দ্বারা আর্ত — তৃতীয়া তৎপুরুষ
রাজদত্ত —- রাজা কর্তৃক দত্ত — তৃতীয়া তৎপুরুষ
চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস
প্রদত্ত শব্দ. — ব্যাসবাক্য — সমাসের নাম
বিয়েপাগল —- বিয়ের জন্য পাগল — চতুর্থী
তৎপুরুষ
জয়মুকুট —- জয়ের নিমিত্তে মুকুট — চতুর্থী তৎপুরুষ
তপোবন —- তপের নিমিত্তে বন — চতুর্থী তৎপুরুষ
আয়কর —- আয়ের উপর কর — চতুর্থী তৎপুরুষ
হজ্জ্বযাত্রা —- হজ্জ্বের জন্য যাত্রা — চতুর্থী
তৎপুরুষ
জীবনবীমা —- জীবনের জন্য বিমা — চতুর্থী
তৎপুরুষ।
বিভিন্ন ব্যাংক পরীক্ষায় “সমাস”
থেকে আসা প্রশ্ন সমূহঃ
কদর্থ কোন সমাস = কর্মধারয়।
(রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক )
কোনটি দ্বিগু সমাস =
চৌরাস্তা। ( সোনালী ব্যাংক )
কোনটি বহুব্রীহি সমাস=
দশানন। ( সোনালী ব্যাংক )
গায়ে হলুদ’ সমস্তপদ কোন
সমাসের অন্তর্গত = অলুক তৎপুরুষ
( বেসিক ব্যাংক )
গোলাগুলি’ কোন সমাস =
বহুব্রীহি সমাস। ( জনতা ব্যাংক )
চুলাচুলি, লাঠালাঠি,
হাতাহাতি , ঘুষাঘুষি ’ কোন সমাস
= দ্বন্দ্ব সমাস। ( জনতা ব্যাংক )
চুলে-কাঁটা ’ যৌগিক পদটি কোন
সমাসে নিষ্পন্ন =অলুক তৎপুরুষ।
( বেসিক ব্যাংক )
জীবন্মৃত’ এর ব্যাসবাক্য কোনটি =
জীবিত থেকেও যে মৃত।
( বাংলাদেশ ব্যাংক )
তুষার শুভ্র’ কোন সমাসের
উদাহরণ = উপমান কর্মধাউদাহরণ = উপমান কর্মধারয়।
(বকধার্মিক, কুসুমকোমল)
( কর্মসংস্থান ব্যাংক )
দেবতার ধন কে যায় ফিরায়ে
লয়ে ’- এ বাক্যে দেবতার’ লয়ে ’- এ বাক্যে দেবতার’ পদটি =
সম্প্রদানে ষষ্ঠী। ( বেসিক ব্যাংক )
ধর্মঘট -এর ব্যাসবাক্যসহ সমাস
নির্ণয় = ধর্ম রক্ষার্থে ঘট-কর্মধারয়
সমাস। ( কর্মসংস্থান ব্যাংক )
নিঃসহায়’ শব্দটি কোন সমাস =
বহুব্রীহি । ( বেসিক ব্যাংক )
নীল যে অম্বর = নীলাম্বর কোন
সমাস = কর্মধারয়। ( কৃষি ব্যাংক ও
রাজশাহী উন্নয়ন ব্যাংক )
পঙ্কজ’ সমাসবদ্ধ পদটি কোন সমাস
= উপপদ তৎপুরুষ। ( কৃষি ব্যাংক ও
রাজশাহী উন্নয়ন ব্যাংক )
পৌর সভা ’ কোন তৎপুরুষ সমাস =
ষষ্ঠী ( বাংলাদেশ ব্যাংক )
বহুব্রীহির দৃষ্টান্ত = বেহেড।
( জনতা ব্যাংক )
বিশ্বকবি ’ এর সমাস = বিশ্ববিশ্বকবি ’ এর সমাস = বিশ্বের
কবি। ( বিডিবি , )
যে যে পদে সমাস হয় তাদের
প্রত্যেকটির নাম = সমস্যমান পদ ।
( কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী উন্নয়ন
ব্যাংক )
যে সমাসে পূর্ব পদের বিভক্তির
লোপ হয় না তাকে বলে = অলুক সমাস।
( কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী উন্নয়ন
ব্যাংক )
যে সমাসের পূর্ব পদ সংখ্যাবাচক
এবং সমস্ত পদের দ্বারা সমাহএবং সমস্ত পদের দ্বারা সমাহার
বোঝায় তাকে বলে = দ্বিগু সমাস।
( কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী উন্নয়ন
ব্যাংক )
যেসব সংস্কৃত শব্দ কোনোরুপ
পরিবর্তন ছাড়াই বাংলা ভাষায়
এসেছে তাদেরকে কি বলে = তৎসম
শব্দ। ( বেসিক ব্যাংক )
লাঠিতে লাঠিতে যে লড়াই –
লাঠালাঠি’ কোন সমাস =
বহুব্রীহি। ( বাংলাদেশ ব্যাংক )
সংবাদপত্র কোন সমাস =
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়। ( জনতা
ব্যাংক )
সতীর্থ’ সমাসবদ্ধ পদের
ব্যাসবাক্য = সমান তীর্থ যার।
(বহুবী্রহি) ( জনতা ব্যাংক )
সমাস গঠিত শব্দ = নরপুঙ্গর।
( বাংলাদেশ ব্যাংক )
সমাস নির্ণয় করুন দশ আনন যাহার
– দশানন’ = বহুব্রীহি সমাস।
( বাংলাদেশ ব্যাংক )
সমাস ভাষাকে = সংক্ষিপ্ত
করে। ( কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী
উন্নয়ন ব্যাংক )
সমাস শব্দের অর্থ কি =
সংক্ষেপণ। ( পূবালী ব্যাংক লি )
সমাস’ শব্দের অর্থ কি =
সংক্ষেপণ। ( বাংলাদেশ ব্যাংক )
সিংহাসন ’ শব্দটি কোন সমাস =
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়। ( কৃষি
ব্যাংক ও রাজশাহী উন্নয়ন
ব্যাংক )
অধর পল্লব ’’ কোন সমাসের
উদাহরণ = কর্মধারয়।
আরক্তিম ’ সমাসবদ্ধ পদের
ব্যাসবাক্য = ঈষৎ রক্তিম ।
(অব্যয়ীভাব সমাস)
গুরুকে ভক্তি -গুরুভক্তি’ – গুরুকে ভক্তি -গুরুভক্তি’ – কোন
সমাস = ২য়া তৎপুরুষ।
বিশ্ব কবি ’ সমাস কি হবে =
বিশ্বের কবি।
মনোযোগ ’ শব্দটি কোন সমাস =
ষষ্ঠী তৎপুরুষ।
Discussion about this post